এই দুই দেশের পরিস্থিতির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন: বলদর্পি শক্তিগুলো মুসলিম বিশ্বে অশান্তি সৃষ্টির জন্য কোমর বেঁধে নেমেছে। ইরাকের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে হামলার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত গুরুত্বের সাথে করতে বাগদাদ সরকার ও তাদের বিচার বিভাগের প্রতি আহ্বান জানান কাজেম সিদ্দিকী।
বাগদাদের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তাবেষ্টিত গ্রিন জোনে প্রধানমন্ত্রী মুস্তাফা আল-কাজেমির বাসভবনে বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোন হামলাকে তিনি সন্দেহজনক বলে উল্লেখ করেন। সে কারণেই সূক্ষ্ম তদন্তের ওপর জোর দেন তিনি। জুমার খতিব বলেন: নির্বাচন সমস্যার সমাধান না হলে ইরাকের জনগণের আস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে না। সুতরাং আইনি পন্থায় ওই সমস্যার সমাধান করার আহ্বান জানান তিনি। পার্সটুডে
বিশিষ্ট এই আলেম আফগান সমস্যাকে মুসলিম বিশ্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন: আমেরিকা আফগানিস্তান ছেড়ে পালালেও তাদের ষড়যন্ত্র পালায় নি। দায়েশকে দিয়ে তারা সেখানে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
জনাব সিদ্দিকী বলেন, ইরান আমেরিকা ও ইহুদিবাদ বিরোধী একটি শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল ও মর্যাদাবান আফগানিস্তান চায়। আফগান সীমান্তে নিরাপত্তা চায় এবং সেদেশের শিয়া মুসলমানদের অধিকার ও নিরাপত্তা প্রত্যাশা করে বলে তিনি মন্তব্য করেন। আফগানিস্তানে সকল দল, মত, গোষ্ঠি ও কওমের সমন্বয়ে গঠিত একটি সরকারও ইরানের কাম্য। iqna